বিসিএস ক্যাডার হয়ে চাকরি পেতে চান
কেউ বিসিএস ক্যাডার হতে চান, আবার কেউ স্কলারশীপ নিয়ে বাইরে যেতে চান। যা ই করতে চান না কেন, প্রস্তুতির শুরুটা কিন্তু অনেক আগে থেকেই করতে হবে। যেমন, সরকারি চাকরি যদি আপনার লক্ষ্য হয় তাহলে নিয়মিত পত্রিকার পড়ার অভ্যাস করা অনেক জরুরি। এতে করে পরে যেয়ে আর সাধারন জ্ঞান বই মুখস্ত করতে হবে না। বই পড়া, ইংরেজি চর্চা করা, এ জিনিসগুলো অনার্স এর শুরু থেকে না করলে পরে যেয়ে কোন কুলকিনারা পাওয়া যায় না। আবার যারা বাইরে যেতে চান উচ্চশিক্ষার জন্য, তাদের জন্য প্রস্তুতিটা আবার অন্য ধরনের। যেমন ধরুন IELTS, GRE, TOEFL এর জন্য প্রস্তুতি নেয়া। যে আয়াবজেল্ট পড়বেন সেটার উপর একাডেমিক এক্সপেরিয়েন্স গেদার করা, পাবলিকেশন্স, এক্সট্রা কারিকুলার এক্টিভিটি এসব কিছু। কোন ইউনিভার্সিটিতে পড়বেন, প্রফেসরদের কীভাবে মেইল দিতে হবে, SOP কিভাবে লিখতে হবে তা জানা।এমন সব ধরনের পেশার জন্যই প্রস্তুতি নেয়া দরকার আছে। তাই আগে ভাগে ভেবে প্রস্তুতি নেয়া শুরু করুন। যারা পড়াশুনা করছেন এবং ভবিষ্যতে উচ্চ শিক্ষার জন্য দেশের বাইরে যাওয়ার পরিকল্পনা আছে,
বিসিএস ক্যাডার দের জন্য আমার দুটি পরামর্শঃ
১. একাডেমিক রেজাল্ট যত বেশি সম্ভব ভালো করা। সিজিপিএ কোন ভাবেই যেনো ৩ এর নিচে না থাকে।
২. IELTS এ একটা ভালো স্কোর। এবং তা হতে হবে মিনিমাম 6.5 এবং কোন মডিউওলে যেনো 6 এর নীচে না থাকে সেটাও খেয়াল রাখতে হবে।
এই দুই কাজ যদি আপনি করতে পারেন, তাহলে ইউরোপ - আমেরিকায় উচ্চশিক্ষার জন্য যাওয়া আপনার জন্য সহজ হবে। আর যদি স্কলারশিপ নিয়ে যাওয়ার ইচ্ছা থাকে, তাহলে IELTS এ মিনিমাম 7 অথবা তার চেয়ে বেশি স্কোর করতে হবে।
বিসিএস ক্যাডার সোশ্যাল মিডিয়া
সোশ্যাল মিডিয়ার একাউন্ট এর জন্য খোলা ইমেইল ই হয়তো আপনার একমাত্র ইমেইল। যেটা আপনি মোটামুটি সব জায়গায় ব্যবহার করে থাকেন। Angel, rockstar অনেক হাবিজাবি নাম থাকে বর্তমানে ফেসবুক জেনারেশন এর। তবে, চাকরির ক্ষেত্রে অথবা প্রফেশনালি যেকোন জায়গায় ব্যবহার করার জন্য আলাদা একটা ইমেইল ব্যবহার করবেন। যেখানে শুধুমাত্র দরকারি ইমেইল ই আসবে, কোন সোশ্যাল মিডিয়া প্রমোশন আসবে না। আরেকটা জিনিস মাথায় রাখতে হবে, সেটা হচ্ছে ইমেইলের মধ্যে যেনো আপনার নাম থাকে। যদি নাম ঠিকমত পাওয়া না যায় তাহলে নামের সাথে কোন একটা বা দুটি ডিজিট এড করে দিতে পারেন।
যেমনঃ sakib08@gmail.com
বিসিএস ক্যাডার ইন্টারনেটর সাথ সংযোগ
ইন্টারনেট সংযোগ আর একটা ভালো ডিভাইস থাকলে আপনি পারবেন না এমন কোন কাজ নাই। আয় রোজগার হতে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের ক্যারিয়ার, সবকিছুই আপনি অনলাইনে পাবেন। একটা তথ্য জানতে চাইলে সেটাও বের করে ফেলতে পারবেন নানান সোর্স থেকে। ৫২.৫৮ মিলিয়ন মামুষ বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহার করে। তবুও এত অদক্ষ, বেকার মানুষে ভরপুর কেনো আমাদের দেশ? কারন ধরে এনে খাইয়ে দিতে চাইলেও চিবিয়ে খাওয়াটা আমাদের হয় না। ফ্রি রিসোর্স তো অনেক আছে, কিন্তু সেগুলো শিখা, প্র্যাকটিস করার ধৈর্য আমাদের নেই। এখনো সময় আছে, ভবিষ্যতের চাকরির বাজারের জন্য তৈরি হতে হলে নিজেকে দক্ষ করে তুলুন।
বিসিএস ক্যাডারে ইংরেজিতে শিক্ষা
শুধুমাত্র ইংরেজিতে ভালো হলে আপনার সামনে নানা ধরনের ক্যারিয়ার অপশন তৈরি হয়। শিক্ষকতা পেশা হতে শুরু করে বাইরে উচ্চশিক্ষার জন্য যাওয়া, করপোরেট জগতা সফলতা পাওয়া, এমন শতশত কাজের সুযোগ তৈরি হয়। সে জন্য ইংরেজিকে ভয় না পেয়ে তাকে ভালোবেসে কাছে টেনে নিতে হবে। মানে ভালোভাবে বুঝার চেষ্টা করতে হবে। ইংরেজি এবং নিয়ে আমার অনেক ভিডিও বানানো আছে। লিংক কমেন্টে দেয়া হলো. চাকরি পাইতে হইলে দরকার নেটওয়ার্কিং। আর ভালো নেটয়ার্কিং এর জন্য দরকার কমিউনিকেশন স্কিল। আপনার স্কিল আর নেটওয়ার্কিং ভালো থাকলে চািকরি ম্যানেজ করা আপনার জন্য তেমন কঠিন কাজ হবে না।
বিসিএস ক্যাডার দের নেটওয়ার্কিং
তবে যাদের নেটওয়ার্কিং নাই. তারা আপনার সফলতা দেখে বলবে, মামা চাচার জোড়ে চাকরি পেয়েছেন। যাদের মামা চাচা নাই, নেটওয়ার্কই তাদের স্বজন, আত্নীয়। এমন অনেক শিক্ষার্থী আছেন যারা পড়াশুনা করে যাচ্ছেন কিন্তু তারা জানেন না কোন সাবজেক্টে পড়লে তাদের জন্য ভালো হবে। কোন বিষয় নিয়ে পড়াশুনা করলে চাকরির বাজারে এগিয়ে থাকা যাবে। সঠিক সময়ে সঠিক পরামর্শ দেয়ার মত একজন মেন্টর প্রত্যেকের জীবনে প্রয়োজন। কারন একটি ভুল সিদ্ধান্ত অনেক বড় ভোগান্তিতে ফেলে দিতে পারে। সেজন্য সবসময় চেষ্টা করা উচিৎ এমন মানুষের সাথে চলাফেরা করা বা বন্ধুত্ব করা যাদের কাছে থেকে ভালো কিছু জানা যায় বা পজিটিভ আবহ পাওয়া যায়। আর যদি আপনি প্রতিষ্ঠিতে কেউ হয়ে থাকেন, তাহলে সুযোগ পেলে এমন মেন্টরহীন শিক্ষার্থীদের পরামর্শ দিয়ে উপকার করার চেষ্টা করবেন।
বিসিএস ক্যাডারে উচ্চশিক্ষার জন্য বাইরে যেতে চাইলে
উচ্চশিক্ষার জন্য বাইরে যেতে চাইলে এই পোস্ট হতে পারে আপনার জন্য সব থেকে উপকৃত একটি পোস্ট জার্মানিতে বিজনেস রিলেটেড সাবজেক্ট নিয়ে মাস্টার্সে পড়াশোনা জার্মানিতে ইঞ্জিনিয়ারিং বা বিজ্ঞানের বিষয় গুলোর জন্য বেশি পরিচিত হলেও বিজনেস রিলেটেড সাবজেক্ট রয়েছে অনেক ইউনিভার্সিটিতে ।নিম্নে বিজনেস রিলেটেড সাবজেক্ট এর মাস্টার্স প্রোগ্রাম তুলে ধরলাম। আশা করি এতে আপনারা উপকৃত হবেন আমার এই পোস্টটি পড়ে।
Business Administration
1• University of Cologne --- Language --- Duration
Köln Tuition fees per semester none -- English -- 4 semesters
Beginning
Winter semester
Business and Psychology
2• Catholic University of Eichstätt-Ingolstadt • Eichstätt Tuition fees per semester
none Language English Beginning Winter semester Duration
4 semesters Business Administration, Specialisation in International Business Administration
3. Catholic University of Eichstätt-Ingolstadt • Eichstätt
Tuition fees per semester
none Language English Beginning Winter semester Duration 4 semesters
International Business (Master of Arts)
উপরের ইউনিভার্সিটিগুলো বাদেও রয়েছে আরও অনেক ইউনিভার্সিটি দরকার শুধু কষ্ট করে একটু খুঁজে নেওয়া আপনার পছন্দের কোর্সগুলো খুঁজে নিতে নিচের ওয়েব সাইটটি ভিজিট করুন আশা করি বিজনেস গ্রুপের ভাই/বোনেরা নিজের কাঙ্খিত বিষয় খুঁজে জার্মানির জন্য নিজেকে প্রস্তুত করতে পারবেন ।
বিসিএস ক্যাডারে সিভিতে চাকরির
সিভিতে লিখে দিলেন কম্পিউটার ব্যবহারে আপনি এক্সপার্ট। Microsoft Office হতে শুরু করে Excel, PowerPoint সব কাজে আপনি বস। যত রকমের উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম আছে সব কিছু দিয়ে আপনার সিভি একদম সয়লাব। কিন্ত, ইন্টারভিউতে যাওয়ার পর যখন টাইপ করতে দিলো তখন একটা শব্দ লিখতে গেলে ২ মিনিট লেগে যায়। কয়েকটা শব্দ লিখে ফাইলটা ঠিকমতো সেভ করতে হয়রান হতে হয়।আপনার অবস্থা যদি এমন হয়, তবে সিভিতে কখনো লিখবেন না আপনি কম্পিউটার ব্যবহারে পারদর্শী। প্রতি মিনিটে অন্তত ৩০ টি শব্দ বাংলায় এবং ইংরেজিতে লিখতে পারলে তখন আপনি বলবেন যে আপনি কম্পিউটার টাইপিং এ পারদর্শী। এক্সেলের বেসিক যোগ-বিয়োগগুলো অন্তত জানতে হবে। পাওয়ার পয়েন্ট এ অন্তত একটা প্রেজেন্টেশন কীভাবে বানাতে হয় সে দক্ষতা থাকতে হবে। তাহলে কোন ইন্টারভিউতে অন্তত টাইপিং অথবা কম্পিউটার না জানার জন্য আপনার জব রিজেক্ট হবে না। বরং অফিসে আপনার পদোন্নতি খুব দ্রত গতিতে হবে।
আপনার ভালো খবরগুলো মানুষের সাথে শেয়ার করবেন আপনার যদি ভালো লাগে। তাদের মুখের এক্সপ্রেশন দেখে আপনি বুঝতে পারবেন কে আপনার সুখে খুশি আর কে খুশি নয়।
তবে কখনো আপনার দু:খের খবর বা কোন গোপন কথা কারো সাথে শেয়ার করবেন না, সে আপনার যত কাছের বন্ধু কিংবা আত্বীয় হোক। সাময়িক সময়ের জন্য হয়তো আপনি কারো সান্তনা পাবেন তবে পরবর্তীতেে এর নেতিবাচক অনেক প্রভাবও থাকে। সেটা ভাবছি আপনাদের আর বলে বুঝাতে হবে না।
বিসিএস ক্যাডারে অভিজ্ঞতা লাগেনা চাকরিতে
চাকরি প্রত্যাশীদের একটা অভিযোগ যে অভিজ্ঞতা ছাড়া কোন চাকরি হয় না। এ ব্যাপারটা পুরোপুরি ঠিক নয়। এই লিখায় আমি তার কারন ব্যাখ্যা করবো এবং আপনাদেরকে এমন কিছু চাকরির কথা বলবো যেগুলো করতে হলে কোন প্রকার পূর্ব অভিজ্ঞতার প্রয়োজন হয় না। তবে আপনাকে অবশ্যই কিছু বেসিক কাজে দক্ষ হতে হবে। এন্ট্রি লেভেলের প্রায় বেশিরভাগ জবের ক্ষেত্রেই তেমন কোন অভিজ্ঞতা চাওয়া হয় না। তবে আপনি যদি শুরুতে বেশি বেতনের এমন কোন চাকরি চান যেখানে অভিজ্ঞ লোক ছাড়া নিয়োগ দেয়া সম্ভব নয় এবং সে চাকরি না পাওয়া নিয়ে আপনার মধ্যে হতাশা কাজ করে, তাহলে সে দায়ভার আপনার নিজের। একটা প্রতিষ্ঠান এমন কর্মীকে বেশি টাকা দিবে যার মাধ্যমে তার কোম্পানী অনেক টাকা আয় করবে। আপনি অভিজ্ঞতা ছাড়া একজন সদ্য পাশ করা গ্র্যাজুয়েট, কোন একটা জায়গায় জয়েন করার পরপরই আপনার মাধ্যমে কোম্পানীর অনেক প্রফিট হওয়া শুরু হবে না। কাজ শিখে অভিজ্ঞ হয়ে যখন কোম্পানীর উন্নয়নে ভূমিকা রাখবেন তখনই আপনি একজন যোগ্য এবং দামী কর্মী হতে পারবেন। তবে আপনি যদি অনেক স্বনামধন্য বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ভালো সাবজেক্টে পড়াশুনা করা শিক্ষার্থী হোন, সেক্ষেত্রে আলাদা বিষয়। তবে একজন সাধারন গ্র্যাজুয়েট হিসেবে আপনার উচিৎ হবে যেকোন কাজে জয়েন করা ফেলা, বেতন কম হলেও। আপনার কাজের অভিজ্ঞতাকে আপনি বেতন হিসেবে বিবেচনা করে নেবেন। তারপর সময় এলে আপনার অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতা অনুযায়ী চাকরি পরিবর্তন করে ফেলবেন।
যে সমস্ত চাকরির ক্ষেত্রে কোন অভিজ্ঞতা চাওয়া হয় না:
1 Bank Job (MTO, Cash Officer)
2 Sales Marketing Job
3Customer Care Relationship
4 Medical Representative
5 All types of Govt. Job
শত শত চাকরির মধ্যে এগুলো শুধুমাত্র কয়েকটা উদাহরন। তবে যেকোন জবে আপনার পজিশনে উন্নতি করতে হলে আপনার কিছু হার্ড স্কিল এবং সফটস্কিল ডেভেলপ করতে হবে।
বিসিএস ক্যাডারে মেয়েদেরকে চাকরি
কিছু কিছু চাকরি আছে যেখানে মেয়েদেরকে অনেক প্রাধান্য দেয়া হয় এবং সেসব জায়গায় ছেলেদের চেয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো মেয়েদের অগ্রাধিকার দিয়ে থাকে। এ ধরনের কিছু চাকরির মধ্যে রয়েছে কাস্টমার কেয়ার এক্সিকিউটিভ, ফ্রন্ট ডেস্ক অফিসার, রিসিপশনিস্ট। কিছু দক্ষতা থাকলে চাকরির পূর্ব কোন অভিজ্ঞতা ছাড়াই এ ধরনের চাকরিতে আবেদন করা যায় এবং সহজে পাওয়া যায় কারন এ পদগুলোতে কাজের জন্য মেয়েদেরকেই উপযুক্ত মনে করা হয়। কোম্পানীভেদে এ ধরনের চাকরির ক্ষেত্রে বেতন ১২ থেকে শুরু করে ৩০ হাজার পর্যন্ত হতে পারে।
বিসিএস ক্যাডারে প্রতিযোগিতায় চাকরি
এ সকল পদে আবদেন ও কাজ করার জন্য যে সকল দক্ষতা থাকলে আপনি প্রতিযোগিতায় এগিয়ে থাকবেন সেগুলো হলো:
✔️ সুন্দর বাচনভঙ্গি (সুন্দরভাবে কথা বলা) ✔️ কম্পিউটার জানা থাকতে হবে (অফিস ও এক্সেল) ✔️ ইংরেজিতে কথা বলার জ্ঞান (অগ্রাধিকার পাওয়া যাবে) এই দক্ষতাগুলো থাকলে যেকোন ধরনের প্রাইভেট প্রতিষ্ঠানে চাকরি পাওয়া আপনার জন্য তুলনামূলকভাবে সহজ হবে। তবে শুধুমাত্র চাকরি না, ক্যারিয়ারের প্রায় সবক্ষেত্রেই এগুলো আপনাকে এগিয়ে রাখবে।
✔️ Share this post to support your friend
বিসিএস ক্যাডারে চাকরিতে যোগদান
আপনার পড়াশুনা শেষ, চাকরি দরকার কিন্তু কোন কাজের অভিজ্ঞতা নেই এবং তেমন কোন উল্লেখযোগ্য দক্ষতাও নেই। তাহলে কেমন চাকরি পাবেন বা কোন ধরনের চাকরিতে জয়েন করবেন? এমন অবস্থায় আপনার উচিৎ হবে যেকোন ধরনের চাকরিতে জয়েন করে ফেলা। এটা হতে পারে কোন সেলস এ জব অথবা কোন কোম্পানীতে সাধারন কোন পোস্টে কম বেতনের চাকরি। ক্যারিয়ারের শুরুতে প্রথম জবে স্যালারির চেয়ে গুরুত্বপূর্ন হচ্ছে কোথাও চাকরিতে যোগদান করা। তবে অবশ্যই এমন কোখাও জয়েন করবেন অথবা জয়েন করার পূর্বে আলোচনা করে (যদি সুযোগ থাকে) নিবেন যেনো আপনার স্যালারিটা সময়মত পাওয়া যায়। একবার চাকরিতে জয়েন করার পর এ কাজ আপনার ভালো লাগছে কি না অথবা কি কাজ করলে ভালো হবে সেটা আপনি নিজেই বুঝে যাবেন। তবে সময় করে করে আপনার দক্ষতাটাকেও সে অনুযায়ী ঝালাই করে নিতে হবে। আর যাদের ভালো যোগ্যতা ও দক্ষতা আছে তারা অবশ্যই ভেবেচিন্তে, দেখেশুনে কোন একটা ভালো প্রতিষ্ঠানে জয়েন করবেন। গ্র্যাজুয়েশন শেষ। এর মধ্যে কারো ভালো একটা সিভি/রিজুমি নাই। সিভি'তে এড করার জন্য কোন উল্লেখযোগ্য স্কিল নাই। চাকরিতে এপ্লাই করে ইন্টারভিউ তে না যাওয়া। পড়াশুনা না করে সরকারি চাকরির আশায় বসে থাকা। এ সকল উছিলার বস্তা নিয়ে বসে থাকে এক ধরনের বেকার৷ তারা কিছু করতে চায় না, নিজের স্কিল ডেভেলপ করে না। চাকরির বাজারের চাহিদা অনুযায়ী নিজেকে প্রস্তুত করে না। সে কারনে জবও পায় না। যারা যোগ্য কর্মী, তাদের কখনো জবের অভাব হয় না৷ সবাই হয়তো শুরুটা ভালো জায়গায় করতে পারে না, তবে লেগে থাকলে ভালো জায়গায় পৌছানোও তেমন কোন জটিল কাজ নয়।
0 coment rios:
আপনার একটা সুন্দর মতামত দিন